• শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
উজানচর জামতলা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৫শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তা রাজবাড়ীতে বিএনপি’র রোড মার্চ সফল করতে ছাত্রদলের ঘোষণা রাজবাড়ীতে ছাত্রলীগের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) পালিত রাজবাড়ী মাটিপাড়া হোণ্ডাকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন দৌলতদিয়ায় ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে মিছিল আ.লীগ নেতা টিপুর উদ্যোগে কালুখালীতে প্রধানমন্ত্রী’র জন্মদিন পালিত দৌলতদিয়া থেকে ৫০ গ্রাম হেরোইনসহ ২জন গ্রেপ্তার কালুখালীর বোয়ালিয়া ইউনিয়ন আ. লীগের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত রামকান্তপুর ইউপি চেয়ারম্যান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা রাজবাড়ীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপিত

রাজবাড়ী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় : ছাত্রীকে কান ধরে দাঁড় করে রাখার অভিযোগ!

প্রতিবেদকঃ / ৬৩ পোস্ট সময়
সর্বশেষ আপডেট বুধবার, ৯ আগস্ট, ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার : রাজবাড়ী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির প্রভাতী শাখার শিক্ষার্থী জোহরা ইসলাম নিঝুম নামে এক শিক্ষার্থীকে ক্লাসে কান ধরে দাঁড় করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে ওই শিক্ষকের শাস্তির দাবী জানিয়ে শিক্ষার্থীর মা রজনী আক্তার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নিকট লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, রাজবাড়ী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির প্রভাতী শাখার শিক্ষার্থী জোহরা ইসলাম নিঝুম পেছনের শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলায় দায়ে গত সোমবার গণিত ক্লাসের শিক্ষক আবদুস সামাদ তাকে পুরো ক্লাস কান ধরে দাঁড় করে রাখেন। এতে শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিক ভাবে মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়েছে। সে বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করেছে। অসুস্থ হয়ে পড়েছে। কারণ আগে থেকেই সে কিছুটা অসুস্থ ছিল। শিক্ষকের এহেন আচরণ ওই শিক্ষার্থীর আগামিতে পড়ালেখায় অন্তরায় হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিষয়টি অবশ্যই শিশু নির্যাতনের পর্যায়ে পড়ে।
শিক্ষক আবদুস সামাদ বলেন, ক্লাসে ওই শিক্ষার্থী অমনোযোগি ছিল। সে ক্লাস চলাকালীন সময়ে পাশের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে গল্প করছিল। আমি ক্লাসে কি পড়াচ্ছি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। সে উত্তর দিতে পারেনি। এ কারণে তাকে কান ধরে দাঁড় করে রেখেছিলাম। তবে পুরো ক্লাস তাকে কান ধরে দাঁড় করে রাখা হয়নি। পাঁচ থেকে সাত মিনিট সময়ের মতো হবে। আমি ক্লাস থেকে বের হওয়ার সময় তাকে বসতে বলেছি। বিষয়টি সে রকম সিরিয়াস না। প্রধান শিক্ষক আমাকে ডেকে ছিলেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অমরেশ চন্দ্র বিশ^াস বলেন, আমি ওই শিক্ষককে ডেকে ছিলাম। মেয়েটিকেও ডেকে এনেছিলাম। শিক্ষককে বকা দিয়েছি। শিক্ষার্থীরা ছোট। তারা ভুল করবেই। এখন তো শিক্ষার্থীদের এধরণের শাস্তি দেওয়া যাবে না। ওই শিক্ষকও ভবিষ্যতে আর এধরণের কাজ করবে না বলে জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরিতে আরো সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

error: Sorry buddy! You can\'t copy our content :) Content is protected !!